জীবনের প্রাথমিক পর্যায়ে রুইয়ের পছন্দের আহার হলো প্ল্যাংকটন জাতীয় অর্থাৎ প্রাণীপ্ল্যাংকটন এবং উদ্ভিদপ্ল্যাংকটন জীব। আঙ্গুলিপোনা দশায় (fingerling stage) প্রধানত প্রাণীপ্ল্যাংকটন গ্রহণ করলেও ডেসমিড (desmids), ফাইটোফ্ল্যাজেট (phytoflagellate), শৈবাল রেণু (algal
spore) প্রভৃতিও গ্রহণ করে। তরুণ এবং পূর্ণবয়স্ক মাছ জলের মাঝ স্তরের শৈবাল ও নিমজ্জিত উদ্ভিদ বেশি গ্রহণ করে (অর্থাৎ প্রধানত শাকাশী)। রুই মাছের পৌস্টিক নালীতে পচনশীল জৈব পদার্থ ও বালু কাদা ইত্যাদি দেখে তলদেশী খাদক বলে মনে হয়। খুটে খাওয়ার উপযোগী নরম ঝালরযুক্ত
ঠোঁট এবং মুখ-গলবিলীয় অঞ্চলে দাঁতের বদলে ধারাল কর্তন আল (edge) দেখে বোঝা যায় রুই মাছ নরম জলজ উদ্ভিদ খেয়ে থাকে। ফুলকায় সরু চুলের মতো ফুলকা – রেকার (gill-raker) দেখে প্রমাণ পাওয়া যায় এই মাছ অতিক্ষুদ্র প্ল্যাংক্টনও ছেকে খায়।
রুই মাছের পোনা গুলো ঝাঁক বেধে চলে, প্রাপ্ত বয়স্ক মাছ সাধারণত পৃথক জীবন অতিবাহিত করে। রুই মাছ ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচের তাপমাত্রায় বাঁচতে পারে না। সোস্যাল মিডিয়ায় এখন আশ্চর্যজনক ঘটনা দিলেই ভাইরাল হয়ে যায়। এখনকার যুগে প্রতিনিয়ত ভালো, খারাপ দুটোই সোস্যাল মিডিয়া তে সহজেই ভাইরাল হয়ে যায়।
সেটা নাচ,গান,মাছ ধরা,সাপ ধরা,অশ্লীল ভিডিও মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সোস্যাল মিডিয়ার বদলৌতে আমরা অনেক ভালো এবং আশ্চর্যজনক ভিডিও দেখতে পাই। যেগুলো মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।
সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি সোস্যাল মিডিয়ায় আসার সাথে সাথে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে,গ্রামের বিশাল রুই মাছ দেখার জন্য ভিড় জমে গেছে,যা নেট দুনিয়ায় ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে মুহূর্তেই তুমুল ভাইরাল ভিডিও